বিজ্ঞাপন
বুধবার (৬ আগস্ট) বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত জেলা প্রশাসক কার্যালয় ও সদর উপজেলার অশ্বদিয়া গার্লস স্কুল এন্ড কলেজের সামনে সোনাপুর -কবিরহাট সড়ক অবরোধ করে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থী ও সাধারণ লোকজন এ কর্মসূচি পালন করে। এ সময় সড়কে হাজার হাজার বিক্ষুব্ধ জনতা বিক্ষোভ মিছিল, মানববন্ধন ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন। পরে নেয়াজপুর ইউনিয়নের বাসিন্দারা জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারক লিপি প্রদান করে। খবর পেয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের নেতৃত্ব সুধারাম থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে এলাকাবাসীর দাবির কথা উর্ধবতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে এমন আশ্বাসে অবরোধ তুলে নেওয়া হয়। এ সময় সমাবেশে বক্তাগণ সদর উপজেলার নেয়াজপুর ও অশ্বদিয়া ইউনিয়নকে আগের নোয়াখালী -৪ (সদর -সুবর্ণচর) আসনের সাথে যুক্ত করা না হলে বৃহত্তর আন্দোলনের হুমকি দেন।
সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, জেলা জামায়াতের আমির ইসহাক খন্দকার, সদর উপজেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক সলিম উল্যাহ বাহার হিরণ,সদর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ভিপি জসিম, জেলা বিএনপির সদস্য আব্দুল মোতালেব আপেল, নেয়াজপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি কামাল উদ্দিন বাবুল, সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন আলো, জেলা জাস্টিস ফর জুলাইয়ের সাধারণ সম্পাদক ইয়াছিন আরাফাত, অশ্বদিয়া নাগরিক ফোরামের আহ্বায়ক গোলাম মোস্তফা সেলিম, অশ্বদিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি হাসান মাহমুদ তানসেন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোজাম্মেল হোসেন সায়েম,অশ্বদিয়া ইউনিয়ন যুবদলের সভাপতি সাজ্জাদ হোসেন রিয়েল, নোয়াখালী শহর জামায়াত নেতা সাইফুল ইসলাম প্রমুখ।
বক্তাগণ বলেন, সাংসদীয় আসন পুনর্বিন্যাসের ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশন "অখণ্ড প্রশাসনিক ইউনিট" রক্ষাকে গুরুত্বপূর্ণ মানদণ্ড হিসেবে দেখালেও নোয়াখালী ৪ আসন থেকে জেলা সদরের অশ্বদিয়া ও নেয়াজপুর ইউনিয়নকে বাদ দেওয়া হয়েছে এ মানদণ্ড না মেনেই।
জনপ্রিয়
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...