বিজ্ঞাপন
রবিবার (১৯ অক্টোবর) সকালে অনুষ্ঠিত হয় প্রশিক্ষণের চতুর্থ দিন। দিনব্যাপী এই কার্যক্রমে অংশ নেন জেলার ৫০ জন চিংড়ি চাষী। প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণকারীদের আধুনিক চাষ পদ্ধতি, পানির গুণমান নিয়ন্ত্রণ, খাদ্য ব্যবস্থাপনা, রোগ প্রতিরোধ ও বাজারজাতকরণ কৌশল সম্পর্কে হাতে-কলমে ধারণা প্রদান করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মৎস্য অধিদপ্তর ঢাকা বিভাগের পরিচালক মোঃ মনিরুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি ছিলেন সিনিয়র সহকারী পরিচালক মোঃ আবুল কালাম আজাদ এবং সভাপতিত্ব করেন জেলা মৎস্য কর্মকর্তা বিজন কুমার নন্দী। সঞ্চালনা করেন সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা দেবলা চক্রবর্ত্তী ও মেরিন ফিশারিজ অফিসার মোঃ মফিজুল ইসলাম। চাষীদের পক্ষ থেকে বক্তব্য রাখেন ক্লাস্টার সভাপতি সিদ্ধার্থ বিশ্বাস সেতু।
প্রধান অতিথি মোঃ মনিরুল ইসলাম বলেন, “চিংড়ি খাত বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের অন্যতম প্রধান উৎস। ক্লাস্টারভিত্তিক উদ্যোগের মাধ্যমে টেকসই উৎপাদন ও মানোন্নয়ন সম্ভব। আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে চাষীরা আরও বেশি উৎপাদন ও লাভবান হতে পারবেন।”
সভাপতি বিজন কুমার নন্দী বলেন, “চাষীদের হাতে-কলমে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে টেকসই উপকূলীয় ও সামুদ্রিক মৎস্য উন্নয়ন বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে। মৎস্য দপ্তর মাঠপর্যায়ে চাষীদের পাশে থেকে তাদের দক্ষতা উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে।”
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...