ছবি : সংগৃহীত।
বিজ্ঞাপন
জানা গেছে, জয়পুরহাটে সমন্বয় সভা শেষে বগুড়ায় আসেন সারজিস আলম। তিনি বিকেল ৩টায় বগুড়া জেলা পরিষদের অডিটরিয়ামে সমন্বয় সভায় যোগ দেন। পরে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন এবং নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে বক্তব্য দেন। এরপর তিনি জেলা পরিষদে অনুষ্ঠিত সমন্বয় সভায় অংশ নেন।
অবসরে জেলা পরিষদের পেছনে করতোয়া নদীর পাশ থেকে দুটি ককটেল নিক্ষেপ করা হয়। এর মধ্যে একটি ককটেল জেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে বিস্ফোরিত হলেও, আরেকটি ককটেল অবিস্ফোরিত থেকে যায়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী অবিস্ফোরিত ককটেলটি উদ্ধার করেন।
এ বিষয়ে এনসিপির মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম বলেন, “আমরা মনে করি এই নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে আগামীর বাংলাদেশ ও জনগণ একটি অস্থিতিশীল শঙ্কার দিকে যাচ্ছে। অন্তর্বর্তী সরকার ও প্রশাসনকে সতর্ক হওয়ার আহ্বান করছি। এখানে যারা জড়িত তাদের মুখোশ ও পরিচয় উন্মোচন করতে হবে এবং বিচারের আওতায় আনা উচিত।”
বগুড়া সদর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাসান বাশির জানান, “পুলিশের একাধিক দল ঘটনাটির তদন্তে কাজ করছে। যারা এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত, তাদের শনাক্ত করে দ্রুত আইনের আওতায় আনা হবে। কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।”
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
জনপ্রিয়
আরো দেখুন
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...
