বিজ্ঞাপন
সোমবার (২৭ অক্টোবর) দুপুরের দিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র্যাব-১১, সিপিসি-৩ নোয়াখালী ক্যাম্পের ভারপ্রাপ্ত কমান্ডার ও সহকারী পুলিশ সুপার মিঠুন কুমার কুণ্ডু।
এর আগে, গতকাল রোববার রাত ১০টার দিকে বেগমগঞ্জ উপজেলার বেগমগঞ্জ ইউনিয়নের ৩নম্বর ওয়ার্ডের আমানতপুর গ্রামের তপাদার বাজার এলাকা থেকে র্যাব-১১, সিপিসি-৩ এবং জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর যৌথ অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তারকৃত মো. জহির হোসেন ওরফে জাইল্লা জহির (৩৫) লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ২নম্বর ওয়ার্ডের বাঞ্চানগর বৈরাগীর বাড়ির মৃত. আব্দুল আলীর ছেলে।
নোয়াখালী জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক সুব্রত সরকার শুভ জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানা যায়, লক্ষ্মীপুর পৌরসভার বাঞ্চানগর গ্রামের চিহ্নিত মাদককারবারি জাইল্লা জহির রোববার রাত ৯টার দিকে ফেনী থেকে 'যমুনা ডিলাক্স' পরিবহনের একটি বাসে যাত্রী বেশে বেগমগঞ্জের চৌমুহনী চৌরাস্তা হয়ে লক্ষ্মীপুরে ইয়াবা নিয়ে যাবে।
এই সংবাদের ভিত্তিতে নোয়াখালী টু লক্ষ্মীপুর আঞ্চলিক মহাসড়কের আমানতপুর তপাদার বাজারের উত্তর পাশে ফেনী টু লক্ষ্মীপুরগামী যমুনা ডিলাক্স পরিবহনের বাসটিতে তল্লাশি চালানো হয়। অভিযানে যাত্রীবাহী বাসের মধ্যে যাত্রী বেশে বসে থাকা মাদক কারবারি জহিরের দেহ তল্লাশি করে ২ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়।
র্যাব-১১, সিপিসি-৩ নোয়াখালী ক্যাম্পের ভারপ্রাপ্ত কমান্ডার ও সহকারী পুলিশ সুপার মিঠুন কুমার কুণ্ডু আরও বলেন, গ্রেপ্তার আসামিকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদে তিনি জানান যে, উদ্ধারকৃত ইয়াবা বিক্রয়ের উদ্দেশ্যেই আনা হয়েছে। সে একজন চিহ্নিত মাদক কারবারি এবং তার বিরুদ্ধে নোয়াখালী-লক্ষ্মীপুর জেলার বিভিন্ন থানায় ১৫টি মাদক মামলা রয়েছে। আসামিকে উদ্ধারকৃত আলামতসহ বেগমগঞ্জ থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...