বিজ্ঞাপন
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, নাসরিন পিতা মোঃ মজিদ ফরাজি। তাঁর স্থায়ী ঠিকানা খুলনা জেলার তেরোখাদা থানার পাচুরিয়া গ্রামে। তিনি বর্তমানে ফরিদপুর শহরের রথখোলা যৌনপল্লীর দেবীর বাড়িতে ভাড়াটিয়া হিসেবে বসবাস করছিলেন।
ঘটনার দিন সকাল আনুমানিক ১১টার দিকে নাস্তা খেয়ে নাসরিন নিজ কক্ষে চলে যান। এরপর বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে দীর্ঘ সময় ধরে কোনো সাড়া না পেয়ে সপ্না নামের অপর এক নারী তাঁর কক্ষে প্রবেশ করেন। এ সময় নাসরিনকে বিছানায় শুয়ে থাকতে দেখা যায়। হাত দিয়ে নাড়া দিলে তাঁকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়।
সপ্নার চিৎকারে আশপাশের অন্যান্য নারীরা ছুটে এসে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন। পরে বিষয়টি ফরিদপুর কোতোয়ালি থানা পুলিশকে জানানো হয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে লাশের সুরতহাল প্রস্তুত করে এবং ময়নাতদন্তের জন্য ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
কোতোয়ালি থানা পুলিশ জানিয়েছে, মৃত্যুর সঠিক কারণ জানতে ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন অপেক্ষমাণ রয়েছে। এ ঘটনায় থানায় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...