বিজ্ঞাপন
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) বিকেলে গ্রেপ্তারকৃত ১৩ জনকে নোয়াখালী চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করা হয়। শুনানি শেষে বিচারক তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। এর আগে সোমবার সকাল থেকে মঙ্গলবার রাত পর্যন্ত জেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারদের মধ্যে রয়েছেন— সেনবাগ উপজেলার কাদরা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি গিয়াস উদ্দিন টিটু (৫৫), নোয়াখালী পৌরসভা যুবলীগের সক্রিয় সদস্য মিজানুর রহমান (৩৫), সুবর্ণচর উপজেলার চর আমানউল্লা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ নাজির উল্লাহ ওরফে নাসির (৫০), চরজব্বর ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের সক্রিয় কর্মী মো. হাবিবুল্লাহ মাসুদ (৩৭), কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি নজরুল ইসলাম (৪৫) এবং রামপুর ইউনিয়ন যুবলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও ইউপি সদস্য আলী মাস্টার (৪০)।
এছাড়া কবিরহাট উপজেলার ঘোষবাগ ইউনিয়ন যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক কামাল উদ্দিন (৩৯), সুন্দলপুর ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি সাইফুল ইসলাম (২৮), হাতিয়া পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি সালাউদ্দিন (৪৮), সোনাইমুড়ী উপজেলার পূর্বপাড়া এলাকার যুবলীগ কর্মী মো. মানিক (৩০), মো. মাহফুজ (৩৩) এবং বেগমগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের দুইজন সমর্থকও গ্রেপ্তার হয়েছেন।
পুলিশ সূত্র জানায়, মঙ্গলবার রাতে মাইজদী পুরাতন কলেজ এলাকা থেকে ১ জন ও বেগমগঞ্জ উপজেলা থেকে ২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এর আগে সোমবার দিবাগত রাতে কবিরহাট থেকে ২ জন, চরজব্বর থেকে ২ জন, হাতিয়া থেকে ১ জন, সোনাইমুড়ী থেকে ২ জন, সেনবাগ থেকে ১ জন এবং কোম্পানীগঞ্জ থেকে ২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ নুরুল হাকিম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে ২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পরবর্তীতে তাদের বিচারিক আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।
বেগমগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এম এ বারী বলেন, মঙ্গলবার রাতে থানা এলাকা থেকে ২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারা আওয়ামী লীগের সক্রিয় সমর্থক।
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
জনপ্রিয়
আরো দেখুন
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...
