বিজ্ঞাপন
সাক্ষাতের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, “আজকের এই সময়টা আমাদের জন্য অত্যন্ত আনন্দঘন। আমাদের সেই নেত্রীর সঙ্গে দেখা করেছি যাঁর নেতৃত্বে বিএনপি বারবার দেশের রাজনীতিতে পরিবর্তন এনেছে। তাঁর কথায় আমরা আজও নতুন করে অনুপ্রাণিত হই।”
তিনি আরও বলেন, “গণতন্ত্রের প্রতি তাঁর যে অবিচল আস্থা, তা আজও স্পষ্টভাবে প্রতিফলিত হয় তাঁর প্রতিটি বাক্যে। তিনি বিশ্বাস করেন, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাই দেশের উন্নতির একমাত্র পথ। তাঁর দৃঢ় মনোভাবই আমাদের অনুপ্রেরণা।”
খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা প্রসঙ্গে মহাসচিব বলেন, “তিনি ভালো আছেন, আগের চেয়ে অনেকটাই সুস্থ। দেশবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন এবং দেশ ও জাতির মঙ্গলের জন্য দোয়া কামনা করেছেন।”
সন্ধ্যার এই ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়ে অংশ নেন স্থায়ী কমিটির সদস্যরা—খন্দকার মোশাররফ হোসেন, জমির উদ্দিন সরকার, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আবদুল মঈন খান, সালাহ উদ্দিন আহমদ, সেলিমা রহমান, হাফিজ উদ্দিন আহমেদ ও এজেডএম জাহিদ হোসেন।
পরে দলের ভাইস চেয়ারম্যান আলতাফ হোসেন চৌধুরী, মোহাম্মদ শাহজাহান, আবদুল আউয়াল মিন্টু এবং চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য আবদুল হালিম, আফরোজা খানম রিতা বেগম জিয়ার সঙ্গে দেখা করেন।
এই সৌজন্য সাক্ষাৎ শুধু ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়ের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকেনি; বরং দলের রাজনৈতিক প্রেরণার ক্ষেত্রেও নতুন মাত্রা যোগ করেছে বলে মনে করছেন উপস্থিত নেতারা।