ছবি: সংগৃহীত
বিজ্ঞাপন
তিনি বলেছেন, বাংলাদেশের অর্থনীতি, নিরাপত্তা ও পরিবেশগত ভারসাম্য রক্ষায় বঙ্গোপসাগর বিশাল সম্ভাবনার উৎস। এই সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে হলে সুনির্ভর ও হালনাগাদ হাইড্রোগ্রাফিক তথ্য অপরিহার্য।
‘সিবেড ম্যাপিং: এনাবলিং ওশান অ্যাকশন’ প্রতিপাদ্যে শনিবার (২১ জুন) দিবসটি উদযাপন উপলক্ষে দেওয়া এক বাণীতে তিনি বলেন, “সমুদ্র তলদেশের নির্ভুল মানচিত্রায়নের মাধ্যমে টেকসই সমুদ্রনীতি প্রণয়ন সময়ের দাবি। বাংলাদেশের নৌসীমা ও মহীসোপান নির্ধারণে জাতিসংঘের সমুদ্র আইন অনুযায়ী হাইড্রোগ্রাফিক জরিপের অবদান অপরিসীম।”
তিনি আরও বলেন, “নৌবাহিনীর হাইড্রোগ্রাফিক বিভাগ শুধু সামরিক নিরাপত্তা নয়, বরং সমুদ্র বন্দর উন্নয়ন, মৎস্য সম্পদ রক্ষা, তেল ও গ্যাস অনুসন্ধান, এমনকি উপকূলীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনাতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। ভবিষ্যৎ প্রবৃদ্ধির জন্য একটি সমন্বিত ও নির্ভরযোগ্য সামুদ্রিক তথ্যভাণ্ডার গড়ে তোলা এখন সময়ের চাহিদা।”
বাংলাদেশ নৌবাহিনী ও সংশ্লিষ্টদের ধন্যবাদ জানিয়ে ড. ইউনূস আশাবাদ ব্যক্ত করেন, দেশের হাইড্রোগ্রাফিক সক্ষমতা বৃদ্ধি করে আমরা অচিরেই একটি উৎপাদনমুখী এবং আঞ্চলিক অর্থনৈতিক কেন্দ্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করব।
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
সর্বশেষ
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...