বিজ্ঞাপন
প্রাথমিকভাবে ৯ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পরে নতুন করে আরও সাত জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে, উদ্ধার অভিযান এখনও চলমান রয়েছে।
আগুনের সূত্রপাত ঘটে আজ বেলা ১১টা ৪০ মিনিটে। আগুন লাগা ভবনটিতে একটি গার্মেন্টস কারখানা এবং একটি রাসায়নিকের গোডাউন ছিল। ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের তথ্য অনুযায়ী, নিহতরা সম্ভবত বিষাক্ত ধোঁয়া ও গ্যাসে শ্বাসরুদ্ধ হয়ে মারা গেছেন। এছাড়া কয়েকজন আহত ও দগ্ধ হয়েছেন। তাদের মধ্যে তিনজনকে জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে চিকিৎসার জন্য নেওয়া হয়েছে।
ফায়ার সার্ভিসের ইউনিটগুলো আগুন লাগার খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে কাজ করছে ১২টিরও বেশি ইউনিট। রাসায়নিক থাকায় এবং প্রচণ্ড ধোঁয়ার কারণে ভবনের ভিতরে প্রবেশ করে উদ্ধার কাজ চালাতে ফায়ার সার্ভিস কর্মীদের যথেষ্ট কষ্ট পেতে হয়েছে।
ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে, উদ্ধার অভিযান ও আগুন নিয়ন্ত্রণের কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। কর্তৃপক্ষ মনে করছেন, ভবনের মধ্যে থাকা রাসায়নিক পদার্থ এবং তীব্র ধোঁয়া পরিস্থিতি আরও জটিল করে তুলেছে।
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...