বিজ্ঞাপন
কুচকাওয়াজ শেষে নবীন নাবিকদের মাঝে বিভিন্ন পদক ও পুরস্কার বিতরণ করা হয়। সর্বোচ্চ উৎকর্ষ অর্জনের জন্য নবীন নাবিক রিজান মোল্লা ‘নৌপ্রধান পদক’ অর্জন করেন। এছাড়া মোঃ মারুফ হাসান মুন্না ‘কমখুল পদক’ এবং মোঃ হাসান আলী ‘শের-ই-বাংলা পদক’ লাভ করেন। মোট ৪১৭ জন নবীন নাবিক কঠোর প্রশিক্ষণ শেষে বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে নাবিক হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হন।
প্রধান অতিথির ভাষণে এডমিরাল এম নাজমুল হাসান স্বাধীনতা যুদ্ধ ও বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহিদদের ত্যাগ স্মরণ করেন এবং নবীন নাবিকদের দেশের সার্বভৌমত্ব, নিরাপত্তা ও অর্থনীতিতে নৌবাহিনীর গুরুত্ব বোঝান।
তিনি বলেন, “নাবিকদের দায়িত্ব শুধুমাত্র সামরিক কার্যক্রমে সীমাবদ্ধ নয়। সংকটময় সময়ে জনজীবন রক্ষা, গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় নিরাপত্তা প্রদান এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষায়ও নাবিকদের অবদান থাকতে হবে। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময়ে নৌবাহিনী ইসিকে সহায়তা করবে।”
এডমিরাল এম নাজমুল হাসান আশাবাদ প্রকাশ করেন যে, নবীন নাবিকরা ভবিষ্যতে বাংলাদেশের সমুদ্রসীমা রক্ষা ও নতুন বাংলাদেশ গঠনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করবেন।
অনুষ্ঠানে নৌবাহিনী সদর দপ্তরের পিএসও, উচ্চপদস্থ সামরিক ও অসামরিক কর্মকর্তাবৃন্দ, পটুয়াখালী, বরিশাল ও খুলনার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এবং নবীন নাবিকদের অভিভাবকরা উপস্থিত ছিলেন।
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...