ছবি: পশুর হাট ফেনী।
বিজ্ঞাপন
এর মধ্যে গরু রয়েছে ১৯,১৯৮টি, মহিষ ৫৭৪টি, ছাগল ৩,২৭০টি এবং ভেড়া ১,১২২টি।
ফেনী জেলার ৬টি উপজেলায় এবার বসেছে ১১২টি হাট-বাজার। হাটগুলোতে দেশি গরু, ছাগল, ভেড়া ও মহিষের প্রাধান্য দেখা যাচ্ছে।
ইজারাকৃত হাট-বাজারে গত শুক্রবার (৩০ মে) থেকে পশু বেচাকেনা শুরু হয়েছে।
পশুর দাম নিয়ে রয়েছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। বিক্রেতারা বলছেন, এ বছর লালন-পালনের খরচ বেড়েছে, তাই কম দামে পশু ছাড়ার সুযোগ নেই। অন্যদিকে ক্রেতারা অভিযোগ করছেন, দাম কিছুটা বাড়া স্বাভাবিক হলেও ব্যবসায়ীরা স্বাভাবিকের চেয়ে ১৫-২০ শতাংশ বেশি দাম চাইছেন।
ছাগলনাইয়া উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, প্রতি বছরের মতো এবারও স্থানীয় চাহিদার তুলনায় উপজেলায় পশুর সরবরাহ বেশি রয়েছে।
এদিকে ফেনীর পুলিশ সুপার জানান, কোরবানির পশুর হাটকে কেন্দ্র করে সব ধরনের চাঁদাবাজি ও অপ্রীতিকর ঘটনা ঠেকাতে জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। কোনো গুজব বা কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি না হয়, সে লক্ষ্যে গোয়েন্দা নজরদারি জোরদার করা হবে।
পাশাপাশি, পশুবাহী যানবাহনে চাঁদাবাজি, হাটে পকেটমার, মলম পার্টি, ছিনতাইকারী এবং সন্ত্রাসীদের তালিকা তৈরি করে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
-মশি উদ দৌলা রুবেল, ফেনী