এআই গ্রাফিক্স
বিজ্ঞাপন
নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পোস্টে তিনি দাবি করেন, যখন দেশের মানুষ স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে রাস্তায় আন্দোলন করছিল, তখন সেই দুই নেতা ছিলেন ডিজিএফআই-এর অফিসার্স মেসে। সেখানে তারা ভিআইপি রুমে বসে পোলাও, চিকেন রোস্ট ও শামী কাবাব উপভোগ করছিলেন—এই আতিথেয়তার আয়োজন করে দিয়েছিল গোয়েন্দা সংস্থাটির শীর্ষ কর্মকর্তারাই।
সায়ের প্রশ্ন তোলেন, “কেন তারা সেই সময় সাধারণ জনতার পাশে না থেকে একটি রাষ্ট্রীয় গোয়েন্দা প্রতিষ্ঠানের সুরক্ষিত ঘরে বসে থাকলেন?”
তিনি আরও দাবি করেন, ওই দুই নেতা কৌশলে পরিস্থিতির দিকে নজর রেখে ‘সমন্বয়কদের’ গ্রেপ্তারের পর নিজেরাও আলোচনায় আসার জন্য ডিজিএফআই কর্মকর্তাদের অনুরোধ করেন যেন তাদের পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়। এরপর পরিকল্পনা মোতাবেক তাদের কালাবাগান এলাকায় ‘ড্রপ’ করে দেওয়া হয়, যেখান থেকে ডিবি পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করে।
যদিও সায়ের তার ফেসবুক পোস্টে এই দুই নেতার নাম উল্লেখ করেননি। বিগত বছরে আন্দোলনের সময়ের পত্র-পত্রিকার থেকে জানা যায় ২৬ জুলাই (শুক্রবার) বিকেলে ঢাকার একটি হাসপাতাল থেকে ডিবি হেফাজতে নেওয়া হয় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তিন সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ, আবু বাকের মজুমদার। এর পরের দিন ২৭ জুলাই (শনিবার) বিকেলে নিউমার্কেট ও সাইন্সল্যাব এলাকা থেকে কোটা সংস্কার আন্দোলনের আরও সমন্বয়ক হাসনাত ও সারজিসকে ডিবি পুলিশ পরিচয়ে তুলে নেওয়া হয়।
জনপ্রিয়
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...