ছবি : সংগৃহীত।
বিজ্ঞাপন
সমাবেশ ঘিরে শহীদ মিনার এলাকাজুড়ে নেওয়া হয়েছে কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা।
সমাবেশের জন্য ইতোমধ্যে প্রস্তুত হয়েছে প্রধান মঞ্চ। শহীদ মিনার চত্বরজুড়ে নেতাকর্মীদের বসার জন্য বিছানো হয়েছে লাল কার্পেট। বিভিন্ন স্থানে স্থাপন করা হয়েছে ডিজিটাল পর্দা, যেখানে চলমান রয়েছে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বিভিন্ন মুহূর্তের ভিডিও ও গ্রাফিক্স উপস্থাপনা।
দলটি আশা করছে, গত বছরের ৩ আগস্ট যেভাবে হাজারো মানুষ শহীদ মিনারে সমবেত হয়েছিল, এবারও তেমনই বিশাল সমাগম ঘটবে। এনসিপির সদস্য রফিকুল ইসলাম কনক বলেন, “এনসিপির উপর বারবার হামলার পরও জনগণের আস্থা ও সমর্থন বেড়েছে। আজকের এই মহাসমাবেশ হবে তারই প্রমাণ।”
সমাবেশস্থলের নিরাপত্তা ব্যবস্থায় রয়েছে পুলিশ, র্যাব, বোমা নিষ্ক্রিয়কারী ইউনিট ও ডগ স্কোয়াড। দুপুর দুইটার দিকে দেখা যায়, শহীদ মিনার চত্বরজুড়ে চলছে বিশেষ টহল ও পর্যবেক্ষণ।
এ বিষয়ে এনসিপির বংশাল থানার সংগঠক শাকিল জানান, “আমরা নিজেরাও তিন শতাধিক স্বেচ্ছাসেবক ও কর্মী দিয়ে নিরাপত্তা নিশ্চিত করছি। প্রশাসন থেকেও পর্যাপ্ত সহযোগিতা পাচ্ছি।”
সাম্প্রতিক সময়ে গোপালগঞ্জে এনসিপি নেতাকর্মীদের ওপর হামলার প্রেক্ষিতে নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে বলে জানান রফিকুল ইসলাম কনক। তিনি বলেন, “ছাত্রদলের সমাবেশ একই সময়ে পাশে থাকায় আমরা প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয়ে কাজ করছি।”
আজকের সমাবেশে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত থাকবেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। তাঁর সঙ্গে বক্তব্য দেবেন দলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের শীর্ষ নেতারা।
ভোরের বাণীকে দেওয়া সংক্ষিপ্ত মন্তব্যে এক কেন্দ্রীয় নেতা বলেন, “নতুন বাংলাদেশ গঠনের রূপরেখা ও লক্ষ্যই হবে আজকের ইশতেহারের মূল প্রতিপাদ্য। এই ঘোষণা হবে চলমান রাজনৈতিক পথচলার দিকনির্দেশক।”
জনপ্রিয়
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...