ভোরের বাণী
বিজ্ঞাপন
এর আগে রবিন পুলিশের হেফাজত থেকে পালিয়ে যাওয়ার ঘটনায় বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের স্টিমারঘাট ফাঁড়ির ইনচার্জসহ চার পুলিশ সদস্যকে ক্লোজ করে পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়।
বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মো. শফিকুল ইসলাম জানান, ১৪ মে ২০২৫ (বুধবার) দুপুরে নগরীর আমতলা মোড় এলাকা থেকে স্থানীয় জনগণ খালেদ খান রবিনকে আটক করে পুলিশের কাছে সোপর্দ করে। রবিন বরিশাল সদর উপজেলার চর কাউয়া ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি বলে জানা গেছে।
আটকের পর অসুস্থতা দেখালে পুলিশ তাকে চিকিৎসার জন্য বরিশাল শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখান থেকে একপর্যায়ে কৌশলে পালিয়ে যায় সে।
ঘটনার পর দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগে স্টিমারঘাট পুলিশ ফাঁড়ির এসআই রেজা, এটিএসআই মাহবুব এবং দুই কনস্টেবলকে ক্লোজড করা হয়।
পুলিশ হেফাজত থেকে ছাত্রলীগ নেতার পালিয়ে যাওয়ার ঘটনায় নড়েচড়ে বসে পুলিশ প্রশাসন। পরদিন ১৫ মে (বৃহস্পতিবার) ভোর রাতে তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় ঢাকার দক্ষিণ খান এলাকার কেসি হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার থেকে পুনরায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বরিশাল প্রতিনিধি।।