বিজ্ঞাপন
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, টিনের ছাউনিযুক্ত এই বাস-শেড নির্মাণে প্রায় ১৪ লক্ষ টাকা বরাদ্দ ছিল। তবে উদ্বোধনের আগেই স্ল্যাব ভেঙে পড়ায় প্রকল্পের গুণগত মান নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। ঘটনাস্থলে ছড়িয়ে থাকা দুর্বল কংক্রিট, খোয়া ও মরিচা ধরা রডের টুকরাগুলো নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী ব্যবহারের প্রমাণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের একাধিক শিক্ষার্থী বলেন, “নতুন স্থাপনার এমন পরিণতি উদ্বেগজনক। এটি ভবিষ্যতে অন্যান্য নির্মাণ প্রকল্পের মান নিয়েও সন্দেহ সৃষ্টি করছে।”
ঘটনার পর সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ স্ল্যাব পুনর্নির্মাণের কাজ শুরু করেছে। এ বিষয়ে ঠিকাদার আব্দুল হালিমের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, “সাধারণত নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার পর ২৭ দিন পর্যন্ত ব্যবহার না করার নির্দেশনা থাকে কিন্তু ভারী মালামালবাহী ট্রাক চলাচলের কারণে স্ল্যাবের এক পাশে ক্ষতি হয়েছে।”
নিম্নমানের ইট ব্যবহারের অভিযোগ সম্পর্কে তিনি বলেন, “শুরুর দিকে কিছু পুরাতন ইট ব্যবহার করা হয়েছিল। তবে অভিযোগ পাওয়ার পর তা বন্ধ করা হয়েছে।”
এ বিষয়ে মনিটরিং কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. আহসানুর রেজা বলেন,"নিম্নমানের ইট ব্যবহার করার কথা জানার সাথে সাথেই আমরা দ্রুত ব্যবস্থা নেই, আমরা কাজ বন্ধ করে দেই।"
স্ল্যাব ভেঙে যাওয়ার প্রশ্নে তিনি বলেন,"খুব দ্রুত আমরা এটা ঠিক করার ব্যবস্থা করবো।"
-ক্যাম্পাস প্রতিনিধি
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
সর্বশেষ
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...