ফাইল ছবি (সংগৃহীত)
বিজ্ঞাপন
বুধবার (৫ জুন) দুপুরে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে তিনি এই তথ্য দেন।
ফারুকী লেখেন, "প্রিয় ভাই-বোনেরা, শেখ মুজিবুর রহমান, তাজউদ্দিন আহমেদসহ মুজিবনগর সরকারের নেতৃবৃন্দের মুক্তিযোদ্ধা সার্টিফিকেট বাতিল হয়নি। এটি একটি ফেইক নিউজ। বরং নতুন অধ্যাদেশে মুজিবনগর সরকারের সব সদস্যকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে স্পষ্ট স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে।"
পোস্টের কমেন্টে তিনি গেজেটের একটি স্ক্রিনশটও যুক্ত করেন। সেখানে লেখা আছে, “সশস্ত্র বাহিনী, ইস্ট পাকিস্তান রাইফেলস (ইপিআর), পুলিশ বাহিনী, মুক্তি বাহিনী, প্রবাসী বাংলাদেশ সরকার (মুজিবনগর সরকার)... এসব বাহিনীর সদস্যরা বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে গণ্য হবেন।”
এর আগে বুধবার সকালে এক টেলিভিশন সাক্ষাৎকারে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক-ই আজমও নিশ্চিত করেন যে, বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চার নেতা মুক্তিযোদ্ধা হিসেবেই বিবেচিত। তিনি জানান, “মুজিবনগর সরকারে যারা ছিলেন, তারা মূল মুক্তিযোদ্ধা। তবে ওই সরকারের অধীনে কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সহযোগী মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে গণ্য হবেন।”
গণমাধ্যমে ভুল তথ্য ছড়িয়ে পড়া প্রসঙ্গে বিশ্লেষকদের মতে, এটি একটি ষড়যন্ত্রমূলক প্রচারণা, যা দেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা।