ছবি : সংগৃহীত।
বিজ্ঞাপন
মেহের নিউজ এজেন্সি জানিয়েছে, দণ্ডপ্রাপ্তরা একাধিক সহিংস কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে। তাদের অপরাধের মধ্যে রয়েছে চারজন নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যকে হত্যা এবং খোররামশাহরে বোমা হামলা চালানো। কর্তৃপক্ষ উল্লেখ করেছে, এই ঘটনার বিস্তারিত তথ্য পরবর্তীতে প্রকাশ করা হবে।
শুধু মৃত্যুদণ্ডই নয়, ইরান সাম্প্রতিক সময়ে জাতীয় নিরাপত্তা ও গোয়েন্দা কার্যক্রমে আরও কঠোর অবস্থান নিয়েছে। গত সপ্তাহে গার্ডিয়ান কাউন্সিলের মুখপাত্র হাদী তাহান নাজিফ ঘোষণা করেছেন, গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি বৃদ্ধি সম্পর্কিত বিল এবং অ-সামরিক ড্রোন ব্যবহারের ওপর নিয়ন্ত্রণমূলক খসড়া আইন সংসদে অনুমোদিত হয়েছে। ফলে এগুলো এখন থেকে কার্যকর আইন হিসেবে প্রয়োগ করা হবে।
হাদী তাহান নাজিফ বলেন, সংসদে পাস হওয়া সংশোধিত আইনগুলো শরিয়াহ নীতি বা সাংবিধানিক বিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক নয়। নতুন আইন বিশেষভাবে জায়নবাদী সরকার বা ইরানের জাতীয় নিরাপত্তা ও স্বার্থের বিরুদ্ধে কাজ করা পক্ষের সঙ্গে গুপ্তচরবৃত্তি বা সহযোগিতায় জড়িতদের জন্য কঠোর শাস্তির বিধান রাখে। অন্যদিকে ড্রোন আইনটি দূরনিয়ন্ত্রিত বেসামরিক ড্রোন ব্যবহারের নিরাপত্তা, লাইসেন্স এবং তদারকি কার্যক্রম নিশ্চিত করার জন্য একটি আইনি কাঠামো প্রদান করবে।
গার্ডিয়ান কাউন্সিল আরও জানিয়েছে, ইসরায়েলের চাপানো সাম্প্রতিক ১২ দিনের যুদ্ধ চলাকালীন এই দুটি আইন সংসদে পাস হয়। সব আনুষ্ঠানিক ধাপ শেষে এগুলো বাস্তবায়নের জন্য প্রেসিডেন্টের কাছে পাঠানো হয়েছে।
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...