বিজ্ঞাপন
রয়্যাল ডিক্রিতে বলা হয়েছে, শেখ আল-ফাওযানকে গ্র্যান্ড মুফতির পাশাপাশি ‘কাউন্সিল অব সিনিয়র স্কলার্স’-এর চেয়ারম্যান এবং ‘পার্মানেন্ট কমিটি ফর স্কলারলি রিসার্চ অ্যান্ড ইফতা’-এর প্রধান হিসেবেও নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, শেখ সালেহ আল-ফাওযান প্রয়াত গ্র্যান্ড মুফতি শেখ আবদুল আজিজ আল-শেখের উত্তরসূরি হয়েছেন। উল্লেখ্য, শেখ আবদুল আজিজ গত ২৩ সেপ্টেম্বর মৃত্যুবরণ করেন।
১৯৩৫ সালে সৌদি আরবের আল-কাসিম অঞ্চলে জন্ম নেওয়া শেখ আল-ফাওযান বুরাইদা শহরে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা শেষ করেন। পরবর্তীতে তিনি রিয়াদের কলেজ অব শরিয়াহ থেকে ফিকহ (ইসলামী আইন) বিষয়ে মাস্টার্স ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। শিক্ষা জীবন শেষে তিনি হায়ার ইনস্টিটিউট অব জুডিশিয়ারির পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
১৯৯২ সালে শেখ আল-ফাওযানকে ‘পার্মানেন্ট কমিটি ফর স্কলারলি রিসার্চ অ্যান্ড ইফতা’-এর সদস্য হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। তিনি আরও যেসব গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন তার মধ্যে রয়েছে— ‘কাউন্সিল অব সিনিয়র স্কলার্স’-এর সদস্য, ‘মুসলিম ওয়ার্ল্ড লীগের ইসলামিক ফিকহ কাউন্সিল’-এর সদস্য এবং হজ মৌসুমে দাওয়াত ও প্রচার কার্যক্রম তদারকি কমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন।
শেখ আল-ফাওযান বহু ইসলামী বই ও ফতোয়ার সংকলন রচনা করেছেন। পাশাপাশি তিনি বিভিন্ন রেডিও অনুষ্ঠানে বক্তা হিসেবে অংশ নিয়েছেন। তার উপস্থাপিত ‘নূর আলা আদ-দারব’ অনুষ্ঠানটি বিশেষভাবে জনপ্রিয়।
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...