বিজ্ঞাপন
পুলিশ জানায়, নিহতরা হলেন রঞ্জন পাঠক, বিমলেশ মাহাতো, মনীশ পাঠক ও আমান ঠাকুর। তাদের মধ্যে রঞ্জন পাঠক ছিলেন গ্যাংয়ের নেতা এবং বিহারের মোস্ট ওয়ান্টেড তালিকায় অবস্থান করছিলেন। তার বিরুদ্ধে একাধিক হত্যা, চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অভিযোগ ছিল। রঞ্জন পাঠকের গ্রেপ্তারের জন্য ২৫ হাজার রুপি পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছিল।
দিল্লি পুলিশের কর্মকর্তারা জানান, গ্যাংটি বিহারে পুলিশের নজর এড়াতে দিল্লিতে ঘাঁটি গেড়ে নতুন করে সক্রিয় হচ্ছিল। নির্বাচনের আগে তারা একটি বড় হামলার পরিকল্পনা করছিল বলে পুলিশ ধারণা করছে। পুলিশের হাতে পাওয়া একটি অডিও ক্লিপে রঞ্জন পাঠককে খোলাখুলি পুলিশকে চ্যালেঞ্জ করতে শোনা গেছে। ওই ক্লিপ থেকে তাদের ষড়যন্ত্রের সূত্রও পাওয়া গেছে।
পুলিশ কর্মকর্তা আরও জানিয়েছেন, অভিযানের সময় গ্যাং সদস্যরা পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে গুলি চালায়। পাল্টা গুলিতে চারজনই গুলিবিদ্ধ হন। তাদের দ্রুত হাসপাতালে নেওয়া হয়, কিন্তু চিকিৎসকরা তাদের মৃত ঘোষণা করেন। এরপর প্রমাণ সংগ্রহের জন্য ফরেনসিক টিম পুরো ঘটনাস্থল ঘিরে ফেলে।
পুলিশ বলছে, এই অভিযানের ফলে দিল্লি ও বিহারের নিরাপত্তা পরিস্থিতি সাময়িকভাবে স্থিতিশীল হয়েছে এবং সন্ত্রাসী কার্যক্রমে বড় ধাক্কা লেগেছে।
জনপ্রিয়
বিজ্ঞাপন
পরবর্তী সংবাদ লোড হচ্ছে...