বিজ্ঞাপন
দিনব্যাপী এ আয়োজনে ছিল দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ, গ্রামীণ নারী উদ্যোক্তা মেলা, পিঠা উৎসব, রক্তদান কর্মসূচি, ফুটবল ফাইনাল ও পুরস্কার বিতরণ, এবং জাগৃতির নিজস্ব স্মারক ‘তারণ্য’-র মোড়ক উন্মোচন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম বীর প্রতীক।
তিনি বলেন, “উত্তর চট্টলার মধ্যে জাগৃতি একটি অনন্য প্রতিষ্ঠান। এ সংগঠন তরুণদের শুধু উৎসাহ দেয় না, বরং সমাজ পরিবর্তনের বাস্তব কাজ করে।”
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মুহাম্মদ ইয়াহইয়া আখতার, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মো. তৌহিদুল ইসলাম, সাবেক জেলা ও দায়রা জজ শফিউল আজম, এবং ইউএনও এবিএম মশিউজ্জামান।
সংগঠনের সভাপতি জনাব ওসমান তার বক্তব্যে জাগৃতির একটি স্থায়ী ঠিকানা চেয়ে দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, “ফ্লাইওভার প্রকল্প হলে আমাদের সংগঠনের জায়গা চলে যেতে পারে, তাই সরকারিভাবে একটি জমির ব্যবস্থা জরুরি।”
অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক জনাব সোহেল রানা।
সাংস্কৃতিক পরিবেশনা, সদস্যদের ফুটবল ফাইনাল ও রক্তদান কর্মসূচি—সব মিলিয়ে হাটহাজারীর মানুষ এক ব্যতিক্রমধর্মী দিনের সাক্ষী হলো। তরুণদের নেতৃত্বে এমন গঠনমূলক ও সমাজমুখী আয়োজন নিঃসন্দেহে অনুকরণীয়।
প্রতিবেদক-মোঃ জাকিরুল ইসলাম, চট্টগ্রাম।