বিজ্ঞাপন
ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রমে আরও উপস্থিত ছিলেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও কুয়াকাটা পৌর প্রশাসক মো. ইয়াসীন সাদেক, উপজেলা দুর্যোগ ও ত্রাণ কর্মকর্তা মো. মোকছেদুল আলম, মহিপুর ইউপি চেয়ারম্যান মো. ফজলু গাজী, লতাচাপলী ইউপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মো. মিজানুর রহমান, ধুলাসার ইউপি চেয়ারম্যান মো. আব্দুর রহিমসহ স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনের কর্মকর্তারা।
ত্রাণ সামগ্রীর মধ্যে ছিল—প্রতি পরিবারে ১০ কেজি চাল, ৫০০ গ্রাম চিনি, ২৫০ গ্রাম চিঁড়া, এক প্যাকেট বিস্কুট ও পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট।
কলাপাড়া দুর্যোগ ও ত্রাণ কর্মকর্তা মো. মোকছেদুল আলম জানান, মহিপুর, লতাচাপলী, ধূলাসার, চম্পাপুর, লালুয়া ও কুয়াকাটা এলাকায় মোট ১২০০ দুর্গত পরিবারের মধ্যে এই ত্রাণ বিতরণ করা হয়েছে।
এদিকে শনিবার সকাল থেকে থেমে থেমে উপকূলজুড়ে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাত অব্যাহত রয়েছে। ভাঙা বেড়িবাঁধ দিয়ে পানি প্রবেশ করে অনেক গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। নদ-নদীর পানি বাড়ার কারণে শত শত ঘরবাড়ি পানিতে তলিয়ে গেছে। এতে বহু পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। জলাবদ্ধতায় চরম দুর্ভোগে পড়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। কৃষি ও মৎস্য খাতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা করা হচ্ছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রবিউল ইসলাম বলেন, “পানিবন্দি ও ক্ষতিগ্রস্ত ১২০০ পরিবারকে প্রাথমিকভাবে শুকনো খাবার দেওয়া হয়েছে। পরবর্তীতে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণ করে প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান করা হবে।
প্রতিবেদক- জাকারিয়া জাহিদ, কলাপাড়া।