ভোরের বাণী
বিজ্ঞাপন
শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে এক উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে এ কর্মসূচির সূচনা করা হয়। মাসব্যাপী এই কর্মসূচির আওতায় বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে আট শতাধিক বিভিন্ন প্রজাতির গাছের চারা রোপণ করা হবে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ কে ফজলুল হক ভূঁইয়া। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কৃষি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. জি এম মুজিবুর রহমান এবং পূবালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী মোহাম্মদ আলী।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ও বিশেষ অতিথিরা শহীদ মিনার চত্বরে চারটি পলাশ গাছের চারা রোপণের মধ্য দিয়ে কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ভেটেরিনারি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. বাহানুর রহমান, বাউরেস পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. হাম্মাদুর রহমান, শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. রফিকুল ইসলাম সরদার, অধ্যাপক ড. মো. মাসুম আহমাদ, ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার ড. মো. হেলাল উদ্দীন, অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. হুমায়ুন কবির, প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল আলীম, সহযোগী ছাত্র বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সাইফুল্লাহ, বোটানিক্যাল গার্ডেনের কিউরেটর অধ্যাপক ড. মো. নেছার উদ্দীনসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী ও পূবালী ব্যাংক বাকৃবি শাখার কর্মকর্তাবৃন্দ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ কে ফজলুল হক ভূঁইয়া বলেন, “বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃক্ষরোপণ একটি নিয়মিত ও গুরুত্বপূর্ণ প্রক্রিয়া। আমরা বিভিন্ন প্রয়োজনে গাছ কাটছি, আবার নতুন করে রোপণ করছি। আমি বিশ্ববিদ্যালয়ের সংশ্লিষ্ট বিভাগকে অনুরোধ করব, তারা যেন প্রতিটি গাছের বয়স, প্রজাতি ও বৈশিষ্ট্য নিয়ে গবেষণা করে এবং তথ্য সংরক্ষণ করে। শুধু কৃষ্ণচূড়া বা রাধাচূড়ায় সীমাবদ্ধ না থেকে আমসহ অন্যান্য ফলজ গাছও রোপণ করতে হবে, যাতে শিক্ষার্থীরাও এর ফল ভোগ করতে পারে।
-বাকৃবি প্রতিনিধি