Logo Logo
ইসলাম

মিনায় প্রাণের স্পন্দন, হজের আনুষ্ঠানিকতা শুরু


Splash Image

ছবি; মিনা, কাবা শরিফ।

অপেক্ষার প্রহর শেষ । বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আগত লাখো মুসল্লির পদচারণায় মুখর হয়ে উঠছে মিনার প্রান্তর।


বিজ্ঞাপন


বুধবার (৪ জুন), ইসলামিক ক্যালেন্ডার অনুযায়ী ৮ জিলহজ, হজযাত্রীরা ভোর থেকেই সমবেত হয়েছে মিনায়। তাঁবুর শহরখ্যাত এই বিশাল উপত্যকায় শুরু হবে ‘ইয়াওমুত তারবিইয়াহ’—যার মাধ্যমে শুরু হবে পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা।

হজের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ স্থান হিসেবে পরিচিত মিনা এখন প্রস্তুত হাজিদের বরণে। সৌদি সরকার ও হজ কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনায় হাজার হাজার আধুনিক তাঁবুতে হাজিদের জন্য রয়েছে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত পরিবেশ, অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা এবং স্বাস্থ্য-সুরক্ষা সুবিধা।

মিনা মক্কার পবিত্র মসজিদুল হারাম থেকে প্রায় পাঁচ কিলোমিটার পূর্বে অবস্থিত। এখানে প্রায় ২৬ লাখ হাজিকে একসঙ্গে আশ্রয় দেওয়ার মতো সক্ষমতা রয়েছে। বিস্তৃত সড়কপথ, সেতু ও সুড়ঙ্গ দিয়ে মিনাকে সংযুক্ত করা হয়েছে হজের বাকি দুটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান—আরাফা ও মুযদালিফার সঙ্গে।

পরদিন বৃহস্পতিবার (৫ জুন), ৯ জিলহজ সুবহে সাদিকের সময় হাজিরা রওনা হবেন আরাফাতের ময়দানে। সেখানেই পালিত হবে হজের মূল স্তম্ভ—‘ওকুফে আরাফা’। এই দিনটিই হজের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং তা ছাড়া হজ পূর্ণ হয় না।

হজের এই মহাযজ্ঞ নির্বিঘ্ন করতে মিনার প্রতিটি অংশে নজরদারি, নিরাপত্তা এবং সেবাব্যবস্থা জোরদার করেছে সৌদি প্রশাসন। হাজিদের চলাচল ও অবস্থানে কোনো বিঘ্ন না ঘটে, তা নিশ্চিত করতে মোতায়েন করা হয়েছে বিপুল সংখ্যক স্বেচ্ছাসেবক ও নিরাপত্তা বাহিনী।

-সূত্র : সৌদি গেজেট

আরও পড়ুন

ত্রাণ মজুত, তবুও নেই সহায়তা : ঝড়-বৃষ্টিতে ভাঙা ঘরে বৃদ্ধ দম্পতির মানবেতর জীবন-যাপন
ত্রাণ মজুত, তবুও নেই সহায়তা : ঝড়-বৃষ্টিতে ভাঙা ঘরে বৃদ্ধ দম্পতির মানবেতর জীবন-যাপন
ত্যাগের মহিমায় উদ্ভাসিত হোক ব্যক্তি ও সমাজ, ঈদুল আজহায় এনসিপির শুভেচ্ছা বার্তা
ত্যাগের মহিমায় উদ্ভাসিত হোক ব্যক্তি ও সমাজ, ঈদুল আজহায় এনসিপির শুভেচ্ছা বার্তা