বিজ্ঞাপন
৫ই জুন সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয় শাখার অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে এক স্ট্যাটাসে এই উদ্যোগের কথা জানানো হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে শাখা সভাপতি আমিনুল ইসলাম বলেন,
“বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির সবসময় শিক্ষার্থী বান্ধব ও সৃজনশীল কার্যক্রম পরিচালনা করে। যেসব শিক্ষার্থী বাড়ি ফিরতে পারেননি, তাদের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগ করে নিতে আমরা এই আয়োজন করেছি। আমাদের চাওয়া, তারা যেন নিজেকে একাকী না ভাবেন।”
তিনি জানান, শুধুমাত্র শিক্ষার্থীদেরই নয়, ক্যাম্পাসের কর্মচারী ও তাঁদের পরিবারদের মাঝেও কোরবানির গোশত বিতরণ করা হবে। পাশাপাশি স্থানীয় অসহায় পরিবারগুলো, যারা পূর্বে জুলাই মাসের গণআন্দোলনে অংশ নিয়েছিল, তাদের কাছেও কোরবানির মাংস পৌঁছে দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে।
ভিন্ন ধর্মাবলম্বী শিক্ষার্থীদের বিষয়েও গুরুত্ব দিয়েছেন তারা। এ বিষয়ে আমিনুল ইসলাম আরও বলেন,
“সব শিক্ষার্থী যাতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে সেই লক্ষ্যেই গরুর পাশাপাশি ছাগলের কোরবানিও রাখা হয়েছে।”
এমন একটি উদ্যোগ বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ঈদের আনন্দকে আরও ব্যাপক ও অন্তর্ভুক্তিমূলক করে তুলেছে বলে মনে করছেন অনেকেই।