জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি ও সমন্বয়কারী গোয়েন লুইস।
বিজ্ঞাপন
নির্বাচন ও রাজনৈতিক সংস্কার বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, “নির্বাচন একটি রাজনৈতিক প্রক্রিয়া। জাতিসংঘ এ প্রক্রিয়ায় কোনো ভূমিকা রাখতে পারে না। এটি বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় এবং এখানে সিদ্ধান্ত নেবে বাংলাদেশের জনগণ ও রাজনৈতিক দলগুলো।”
গোয়েন লুইস আরও জানান, জাতিসংঘের কাছে অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচনের মানে সব রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণ নয়, বরং সমাজের সকল শ্রেণি-পেশার মানুষের সক্রিয় অংশগ্রহণ। এর মাধ্যমে একটি প্রতিনিধি ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন সম্ভব বলে তিনি মনে করেন।
এ সময় তিনি ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার বিষয়ক অফিস স্থাপনের বিষয়টি নিশ্চিত করেন। জানান, অচিরেই ছোট পরিসরে এ অফিস চালু হবে, যা ভবিষ্যতে প্রয়োজন অনুযায়ী সম্প্রসারিত হতে পারে।
জাতীয় ঐক্যমত কমিশনের কার্যক্রমের প্রতি সমর্থন জানিয়ে লুইস বলেন, “তাদের কাজ সহজ নয়। কিন্তু জাতিসংঘ বিশ্বাস করে, এই কমিশনের প্রচেষ্টা একটি সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিশ্চিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে।”
অনুষ্ঠানে ডিক্যাব সভাপতি এ কে এম মঈনুদ্দিন ও সাধারণ সম্পাদক মো. আরিফুজ্জামান মামুন উপস্থিত ছিলেন এবং সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন।
ডিক্যাব টক সাংবাদিকদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফর্ম, যেখানে আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর মতামত ও দৃষ্টিভঙ্গি সরাসরি জানার সুযোগ তৈরি হয়।